2
বন্ধুগণ, তোমরা যখন নানাবিধ পরীক্ষার সম্মুখীন হবে তখন নিজেদের ভাগ্যবান বলে মনে করো।
3
একথা জেনো যে তোমাদের বিশ্বাসের যাচাইয়ের মধ্যে দিয়েই ধৈর্য উৎপন্ন হয়।
4
তোমরা শেষ পর্যন্ত ধৈর্য ধরে থাক তাহলে তোমরা হবে সিদ্ধ ও লাভ করবে জীবনের পূর্ণতা। কোন বিষয়ে তোমাদের দৈন্য থাকবে না।
5
তোমাদের কারও যদি জ্ঞানের অভাব হয়, ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করো, পাবে। তিনি কোন অনুযোগ না করে উদারহস্তে অকারতের সকলকে দিয়ে থাকেন।
6
কিন্তু মনে কোন সন্দেহ না রেখে বিশ্বাসে নিভ3র করে চাইতে হবে। কারণ যে সন্দেহ করে সে বায়ুতাড়িত ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত সমুদ্র তরঙ্গের মত।
8
এই ধরণের দ্বিধাগ্রস্ত ব্যক্তি, যার মনের স্থিরতা নেই সে যেন প্রভুর কাছ থেকে কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা না করে।
8
এই ধরণের দ্বিধাগ্রস্ত ব্যক্তি, যার মনের স্থিরতা নেই সে যেন প্রভুর কাছ থেকে কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা না করে।
9
দরিদ্র খ্রীষ্ট বিশ্বাসী ভ্রাতাকে ঈশ্বর যখন মর্যাদায় উন্নীত করেন, তখন সে আনন্দিত হোক এবং
10
ধনী ভ্রাতার জীবনে ঈশ্বর যখন দৈন্যদশা আনেন, তখনও সে আনন্দিত হোক, কারণ ঘাসের ফুলের মতই সে লুপ্ত হবে।
11
সূর্যের উদয় হলে তার প্রখর তাপে তৃণ শুকায়, ঝরে পড়ে ফুল, নষ্ট হয়ে যায় তার সৌন্দর্য। বিত্তবানও সেইভাবে বিত্ত আহরণ করতে গিয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
12
পরীক্ষা-সঙ্কটের মাঝে যে অবিচল থাকে সে-ই ধন্য, উত্তীর্ণ হলে সে জীবনমুকুট পাবে। যারা প্রভুকে ভালবাসে তাদের তিনি এই মুকুট দানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।